প্রবেশন
অপরাধের দায়ে দোষী সাব্যস্ত কোন ব্যক্তি এবং আইনের সাথে সংঘর্ষে আসা কোন শিশুকে কারাগারে না রেখে বিজ্ঞ আদালতের আদেশে শর্ত সাপেক্ষে প্রবেশন অফিসারের তত্ত্বাবধানে তার পরিবার ও সামাজিক পরিবেশে রেখে কৃত অপরাধের সংশোধন ও তাকে সামাজিকভাবে একীভূতকরণের সুযোগ দেয়ার প্রক্রিয়া হচ্ছে ‘প্রবেশন’। এটি একটি অপ্রাতিষ্ঠানিক ও সামাজিক সংশোধনীমূলক কার্যক্রম। এটি অপরাধীর বিশৃঙ্খল ও বেআইনি আচরণ সংশোধনের জন্য একটি সুনিয়ন্ত্রিত কর্মপদ্ধতি। এখানে পুনঃঅপরাধ রোধ ও অপরাধীকে একজন আইন মান্যকারী নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠার জন্য সহায়তা করা হয়।
‘প্রবেশন আদেশ’ বলতে প্রবেশন অব অফেন্ডার্স অর্ডিনেন্স, ১৯৬০ (এ্যাক্ট ১৯৬৪) এর ধারা ৫ অথবা শিশু আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৮) এর ধারা ৩৪ উপধারা (৬) এর অধীন কোনো ‘প্রবেশন আদেশ’কে বোঝাবে। বিজ্ঞ আদালত অপরাধের প্রকৃতি, অপরাধীর চরিত্র, ঘটনার পারিপার্শ্বিকতা এবং অপরাধ সংঘটনে তার সংশ্লিষ্টতা বিবেচনা করে প্রবেশন আদেশ প্রদান করে থাকেন।
প্রবেশনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস